যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়, প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি

যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় নারীদেহের খুব অস্বস্তিকর একটি বিষয় ভ্যাজাইনাল ইচিং বা যৌনিতে চুলকানি , এটি নারীদেহের জন্য বেশ প্রচলিত একটি সমস্যা, বলা হয় মেয়ে শিশু জন্মের পর থেকে ৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত এই সমস্যা হতে পারে। বিভিন্ন কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে, কখনো এই সমস্যাটি ভীষণ বিরক্তিকর অবস্থা তৈরি করে। তো আজকে আমি এই যৌনাঙ্গের চুলকানির কিছু কারণ এবং কিভাবে এটা সমাধান করা যায়, যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়, যোনিতে চুলকানি হয় কেন, যোনিতে চুলকানি হওয়ার মূল কারণ, এই চুলকানির হাত থেকে কিভাবে বাঁচা যাবে, বাসায় কিভাবে চিকিৎসা করতে পারবেন, যৌনাঙ্গের চুলকানি হওয়ার প্রধান কারণ গুলো কি কি সে সম্পর্কে আলোচনা করবো। তাই শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে এই যোনিতে চুলকানির হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়
যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়

যোনিতে চুলকানি হয় কেন:

আমাদের কাছে আমাদের মায়েরা বোনরা প্রায় সময় আসে ইচিং মানে যোনির চুলকানি নিয়ে। মাসিকের রাস্তায় প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হয় তার সাথে সাদা স্রাব থাকে। এবং এটা খুবই কষ্টকর এবং খুবই বিরক্তিকর একটা অসুখ জেটার জন্য অনেকে ভয়ও পায়। ভয় পেয়ে ডাক্তারের কাছে আসে যে কেন চুলকানিটা হচ্ছে। এটা আসলে একটা ফাঙ্গাল ইনফেকশন। এটার কাদের কাদের হয় এটা হলো যে ডায়াবেটিস থাকলে হয়, কেউ এন্টিবায়োটিক অনেকদিন ধরে খায় তাদের হয়, প্রেগনেন্সিতে হয় যারা গর্ভবতী মা তাদের হয় এবং এই চুলকানিটা হলো বেশিরভাগই ফাঙ্গাল ইনফেকশন। তবে ট্রিটমেন্ট করলে পুরাপুরি কিউর হওয়া সম্ভব।যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় আরেকটা যেটা চুলকানোর একটা কারণ আছে যেটা হলো প্রোটোজয়া বলি আমরা টাইকোমোনাস ভেজানালিশ এইটা দিয়ে যদি আক্রান্ত হয় তাহলে হাজবেন্ড সহ ট্রিটমেন্ট করতে হয়। দেখা গেলো যে অনেক সময় হাজবেন্ড ট্রিটমেন্ট নিতে চায় না কিন্তু এটা হল যে হাজবেন্ডের কোন সিম্পটম হয় না কোন এইচ এম বা হোয়াইট ডিসচার্জ এই টাইপের কোন কিছু হাসবেন্ডের কমপ্লেন হয় না। সেজন্য হাজবেন্ডের প্রায় এসে দেখা যায় যে হাজবেন্ড ট্রিটমেন্ট নিতে চায় না কিন্তু এটা ট্রিটমেন্টটা নিলে ভালো হবে কারণ দেখা হলে হাজব্যান্ড থেকে ওয়াইফের আবার হতে পারে। ফুল কিউর হবে না এটা পুরোপুরি কিউর করা সম্ভব এবং ট্রিটমেন্টটা পুরোপুরি কমপ্লিট করতে হবে।

যোনিতে চুলকানি হওয়ার মূল কারণ:

যোনিতে চুলকানিটা হলো বেশিরভাগই ফাঙ্গাল ইনফেকশন। আমাদের শরীর অনেক সময় হরমোনাল ইন ব্যালেন্সের সময়তেও এই সমস্যাটি হতে দেখা যায়। এই সমস্যাটি বিভিন্ন বয়সে হতে পারে ছোটদের হতে পারে বড়দেরও হতে পারে এবং যারা একটু বয়স্ক হয়ে গেছে মানে ৫০ বা ৬০ বছর যাদের হয়ে গেছে তাদের এই সমস্যাটি আসতে পারে। যেকোনো বয়সে সমস্যাটি আসতে পারে যদি আপনাদের শরীরে কোন স্কিন ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলেও এটি হওয়া সম্ভাবনা পরিবেশে থাকে এর সঙ্গে সঙ্গে যদি আপনাদের ভ্যাজাইনাতে ph লেভেল বেড়ে গিয়ে থাকে তাহলে সমস্যাটি হতে দেখা যায় আর অনেক সময় দেখা যায় যে প্রচন্ড পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়ার ফলে এই সমস্যাটি হতে খুবই দেখা যায়। এবং বেশি মাথায় অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা ফলে ভ্যাজাইনাতে যে  ব্যাকটেরিয়া থাকে এবং অধিক মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক নেভার ফলে ভ্যাজাইনার ph লেভেল বিকৃত হয় এবং সেই জন্য অনেক সময় এই ইচিং হতে থাকে তাই ইচিং এর সমস্যা থেকে দূরে থাকতে আপনারা বেশি মাত্রায় জল পান করুন এবং হাইজিন মেন্টেন করুন এবং কিছু যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করুন।

এই চুলকানির হাত থেকে কিভাবে বাঁচা যাবে?

যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়, কিভাবে হবে না অনেক মায়েরই প্রশ্ন করে এটা হল সম্পূর্ণভাবে নিজের পার্সোনাল হাইজিন যেটা হল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এছাড়া শুকনা রাখতে হবে জায়গাতে যদি কখনো ভিজে যায় ওয়াশরুমে গেলে বা কাপড়ে ঘেমে তার সাথে সাথে কাপড় পা চেঞ্জ করে ফেলতে হবে বা কাপর পাল্টাতে হবে। এবং সব সময় সুতির ড্রেস পরতে হবে আন্ডার গার্মেন্টস যথাযথ অ্যাভয়েড করাই ভালো আর কখনো যদি ভিজে যায় সাথে সাথে ড্রাই করে তারপর কাপড় পড়তে হবে।

এছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে কারো সেটা ট্রিটমেন্ট করতে হবে ডায়াবেটিস আর যদি প্রেগনেন্সি হয় সাধারণত দেখা যায় ট্রিটমেন্ট করার পরে ঠিক হয়ে যায় এবং প্রেগনেন্সি ডেলিভারি হওয়ার পরে এটা এমনিতেই ঠিক হয়ে যায়। এটা কোন ভয়ের কিছু না কিন্তু হোয়াইট ডিসচার্জ যেটা ওটার ওদের জন্য আমরা একটু ক্যান্সারটা আমরা দেখে নিই যে জরায়ুর মুখটা দেখেনি যে কোন জরায়ুর মুখে কোন চেঞ্জ আছে কিনা। এছাড়া ইচিং টা কোন ভয়ের কিছু না ট্রিটমেন্ট করলে ঠিক হয়ে যায়।

যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় গুলো হলো :

যোনি পথে চুলকানি প্রতিরোধে করণীয় সুতিরকাপড় অন্তর্বাস ব্যবহার। যেহেতু যোনি অঞ্চলের সাথে অন্ত্রবাস সম্পর্কযুক্ত। তাই চেষ্টা করুন সুতির সুতির কাপড় অন্তর্বাস পড়তে। এটি শরীরের আর্দ্রতার সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখে।

শুষ্ক কারক ব্যবহার: যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়,বাথরুমে ব্যবহারের পর বা সারাদিনে যোনি অঞ্চলে কোন কারণে ভিজে গেলে যাতে সহজে পরিষ্কার বা শুষ্ক রাখা যায় এমন শুষ্ক কারক ব্যবহার করুন।

পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা: ঘাম বা সাদাস্রাব নির্গত হওয়ার পর যদি যোনি অঞ্চল ভিজা থাকতে পারে। যদি তৎক্ষণাৎ আপনি জায়গাটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখেন তাহলে চুলকানি থেকে অনেকটা বেঁচে থাকতে পারবেন। মিলনের পরও এমনটা করতে হবে।

বেকিং সোডা: যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়, গোছলের সময় হালকা বেকিং সোডা ব্যবহার করুন। এরপর সেই পানি দিয়ে ভালো করে যোনি অঞ্চল ধুয়ে ফেলুন এতে চুলকানি অনেকটা কম হবে।

সঠিক পণ্য: বাজারে পাওয়া বিভিন্ন সাবান ডিটারজেন্টের বেশির ভাগই ভেজাল বা অস্বাস্থ্যকর কেমিক্যাল এ নির্মিত। এগুলো শরীরে ব্যবহারে বা কাপড়ের ধোঁয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে চুলকানি হতে পারে। তাই ভালো মানের কম কেমিক্যাল যুক্ত পণ্য বাছাই করুন। যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়

ঠান্ডা কমপ্রেস: যদি চুলকানি বেড়ে যায় তাহলে সেখানে ঠান্ডা কমপ্রেস যেমন ঠান্ডা তাওয়াল বা বরফ বেঁধে সেখানে ধরা বা ঠান্ডা পানি দিয়ে জায়গাটি ধুয়ে ফেলা যেতে পারে।

দই খাওয়া: যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়, গর্ভবতীদের দই খাওয়ার পরামর্শ আমরা প্রায় দিয়ে থাকি। এটি শরীরে ph এর মাত্রা ঠিক রাখে এর ফলে চুলকানিও কম হয়। তবে চেষ্টা করুন টক দই খেতে।

সঠিক স্বাস্থ্যবিধি: আমাদের অসতর্কতার কারণে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় চুলকানি তার মধ্যে একটি। নিজেকে সর্বোচ্চ পরিষ্কার রাখুন ও পরিচ্ছন্ন হাত দিয়ে যোনিতে স্পর্শ করবেন না বা আপনার স্বামী ও বিষয়টি যেন মাথায় রাখে। যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় ।

মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি বা ইচিং। করণীয় এবং প্রতিকার:

মেয়েদের যৌনাঙ্গে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে চুলকানি হতে পারে। তো যেহেতু এটা মেয়েদের শরীরের একটা ইনটিমিট পাট বা গোপনীয় জায়গা যার জন্য এই স্থানে যদি কোন সমস্যা হয় সেটা দেখা যায় মেয়েরা সহজে কারো কাছে প্রকাশ করে না বা বলেনা। যার জন্য এই দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা নিয়ে ভুগতে থাকে এবং একটা সময় পরে এটার সমস্যার পরিমাণ এত বেশি হয়ে যায় যে  ইনফেকশন বেড়ে সেটা মাসিকের রাস্তা দিয়ে জরায়ুতে অথবা প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে কিডনিতে পর্যন্ত ইনফেকশন হতে পারে। আর তাই এই যৌনাঙ্গে যদি কোন সমস্যা হয় বিশেষ করে চুলকানির মতো যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই সেটা নিয়ে বসে থাকা যাবে না। যদি যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় ভালো না হয়, তাহলে খুব দ্রুত চিকিৎস বা নিকটস্থ স্বাস্থ্য কর্মীর সাথে এ ব্যাপারে পরামর্শ করতে হবে।

যৌনাঙ্গের চুলকানি হওয়ার প্রধান কারণ গুলো কি কি:

১.  ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস বা ফাঙ্গাতে সংক্রমণ বেশি হলে। তো আমরা জানি স্বাভাবিকভাবে আমাদের শরীরে কিছু প্রটেক্টিভ ব্যাকটেরিয়া থাকে যেটা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন জীবাণু আক্রমণ থেকে রক্ষা করে থাকে। তো কোন কারনে যদি শরীরের যে উপকারী ব্যাকটেরিয়া সেটা যদি ধ্বংস হয়ে যায় বা পরিমাণ কমে যায় তখন কিন্তু খুব সহজে বাইরে থেকে ক্ষতিকর যে ব্যাকটেরিয়া গুলো থাকে সেগুলো আক্রমণ করতে পারে এবং এগুলো তখন আমাদের শরীরে ইনফেকশনে পরিমাণ টাকে বাড়িয়ে দেয়। তো এটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে বিশেষ করে যখন আমাদের শরীরের যে ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা সেটা যদি দুর্বল হয়ে যায়। তো এটা দুর্বল হওয়ার অনেকগুলো কারণ আছে যেমন যদি দীর্ঘদিন ধরে এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করা হয় অথবা ক্যান্সার আক্রান্ত হলে আন্টি ক্যান্সার ড্রাগ নেওয়া হয় অথবা ক্যান্সার আক্রান্ত হলে আন্টি ক্যান্সার ড্রাগ নেওয়া হয় বা দীর্ঘদিন ধরে কনটাক্টিভ পিল খাওয়া হয় অথবা যদি ডায়াবেটিস আক্রান্ত হয়ে থাকেন দীর্ঘদিন যাবত যেটা সাধারণত কন্ট্রোলের বাইরে বা আনকন্ট্রোল ডায়াবেটিস এ ধরনের সমস্যা থাকলে তখন দেখা যায় যে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যায়। আর তখনই বাইরে থেকে ক্ষতি করার ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের সংক্রমণ হয় এবং যেটা পরবর্তীতে ইনফেকশনের মাধ্যমে চুলকানিটা সৃষ্টি করতে পারে।

২. হরমোনাল ইমব্যালেন্স:

অনেক সময় দেখা যায় যে মেয়েদের জীবনে বিভিন্ন সময় হরমোনাল  ইমব্যালেন্স বিভিন্ন ঘটতে পারে। তা আমাদের প্রধান তিনটি সময় হচ্ছে বয়সন্ধি, প্রেগনেন্সি এবং মেনোপজ নরমালি এই তিনটার সময় হরমোনের খুব রেপিড আপ এন্ড ডাউন হয় এবং এ সময়টাই খুব সহজে শরীরে জীবাণু সংক্রমণ করতে পারে। যেটা পরবর্তীতে ভ্যাজাইনার যে মোয়েসার সেটাকে নষ্ট করে বা আদ্রতা তাকে ধ্বংস করে বা ভ্যাজাইনারকে তখন ড্রাই করে ফেলে আর ওতি এতো ডাইনোসার ফলে তখন কিন্তু আস্তে আস্তে চুলকানিটা সৃষ্টি হতে পারে।

৩. যদি একাধিক ব্যক্তির সাথে সেক্সচুয়াল রিলেশন টা হয়ে থাকে:

এটা সাধারণত যৌনকর্মীদের বেশি হয়ে থাকে আর এক্ষেত্রে তখন দেখা যায় বিভিন্ন সেকচুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ যেমন গনোরিয়া, সিফিলিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস এগুলো বিভিন্ন ডিজিজে আক্রান্ত হয় যেটা পরবর্তীতে যৌনাঙ্গে চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়া মাসিকের সময় যদি সুগন্ধিযুক্ত বিভিন্ন প্যাড বা কেমিক্যাল দেওয়া থাকে এরকম প্যাড ব্যবহার করা হয় অথবা একটা প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে বা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাব থাকে তাহলে অনেক সময় এই মাসিকের রাস্তায় বা যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হয়ে তখন চুলকানি টা হতে পারে। আবার অনেকে দেখা যায় যে এই ভ্যাজাইনা অথবা যৌনাঙ্গে পরিষ্কার করার জন্য সুগন্ধিযুক্ত সাবান স্প্রে অথবা বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করে থাকেন। তো এটাও কিন্তু পরবর্তীতে ভ্যাজাইনা যে ড্রাইনেস্ট যেটা নষ্ট করে এবং ভালো যে ব্যাকটেরিয়া সেগুলো সেটাকে ধ্বংস করে শরীরের যে ইমিউনিটি  সিস্টেম বা ভ্যাজানের যে ইমিউনিটি সিস্টেম সেটাকে নষ্ট করে ফেলে। তখন খুব সহজে বাইরে থেকে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটে যেটা পরবর্তীতে চুলকানি পরিমাণ টাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া অনেকে আছেন যে পানি কম খান সেটাও কিন্তু প্রসাবে ইনফেকশন করতে পারে যেটা পরবর্তীতে এই যৌনাঙ্গে বা ভ্যাজাইনায় চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে।

শেষ কথা:

যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় ই তা নিরাময় করা যায়, তবে যোনিতে চুলকানি হয় কেন এবং এর নির্দিষ্ট কারণ আমরাঅনুসন্ধান করতে পারলে খুব সহজেই চুলকানি প্রতিরোধ করা যায় যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায় এ। আলোচ্য পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার পরও যদি চুলকানি না কমে সেক্ষেত্রে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।  তিনি হয়তো আপনাকে কিছু মলম ও গর্ভকালীন সময়ের জন্য নিরাপদ কিছু সাবান ডিটারজেন্টের নাম বলবেন।

পোস্ট ট্যাগ:

যোনিতে চুলকানি হয় কেন
যোনিতে চুলকানি হওয়ার মূল কারণ
এই চুলকানির হাত থেকে কিভাবে বাঁচা যাবে
পুরুষের যোনিতে চুলকানি হলে ঘরোয়া উপায়
যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম
মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়
যোনিতে চুলকানি হলে ঔষধ
গর্ভাবস্থায় যোনিতে চুলকানি হলে করণীয়
যোনির ভিতরে চুলকানি হলে করনীয়
যোনিতে চুলকানি হওয়ার কারণ
প্রসাবের রাস্তায় চুলকানির ঔষধ
যোনিতে ফুসকুড়ি হলে করণীয়
গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
যোনি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
জরায়ু চুলকানি দূর করার উপায়
যোনিতে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়