প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা অর্থাৎ প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, এবং প্রস্রাব ক্লিয়ার না হওয়া। ইউরিনারি ইনফেকশন হলে ঘনঘন প্রস্রাব হয় কারণ ইউরেনারি ব্লাডারে ব্যাকটেরিয়া গিয়ে ফ্লাডারকে ওভার একটিভ করে দেয়। এই ওভার একটিভ এর জন্য ঘন ঘন প্রস্রাব হয়, প্রস্রাব দিয়ে রক্ত যাচ্ছে এবং প্রস্রাবের সময় প্রচন্ড জ্বালাপোড়া হয় এমনকি চুলকানি হতে পারে। ইউরেনারি ইনফেকশন হলে তলপেটে ব্যথা হতে পারে অনেক সময় দেখা যায় পিঠেও ব্যথা হয়।
যদি কারো ইউটিআই হয় অর্থাৎ প্রস্রাবে ইনফেকশন হয় প্রস্রাব ইনফেকশন হলে কুচকিতে ব্যথা হতে পারে, বমি বমি ভাব হতে পারে, এমনকি বমি হতে পারে, সারাক্ষণ গায়ে জ্বর জ্বর ভাব থাকে, হঠাৎ করে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে, সবসময় একটা চরম অস্বস্তিতে ভুগে থাকেন। প্রসাবে ইনফেকশন হলে অনেকে অনেক ধরনের এন্টিবায়োটিক খেয়ে থাকে কিন্তু দেখা যায় যে এন্টিবায়োটিক খাওয়ার পরেও আবার ইনফেকশন হচ্ছে বা ইনফেকশন পুরোপুরি যাচ্ছে না। এন্টিবায়োটিক খাওয়ার পাশাপাশি অথবা এন্টিবায়োটিক ছাড়াও আপনারা বিনা ওষুধে প্রস্রাবের ইনফেকশন প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া ঘন ঘন প্রস্রাব। প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা, প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা এই যে সমস্যা এই সমস্যা দূর করতে পারবেন ইনশাল্লাহ তাই অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
প্রসাবে জ্বালাপোড়া কেন হয়:
প্রসাবে জ্বালাপোড়া হওয়ার একটি প্রধান কারণ হল ইউরিনারি ইনফেকশন। ইউরিনারি ইনফেকশন হল ইউরিন প্রস্তুতির পথে ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু বা অন্যান্য সংক্রমক কারণে সৃজিত সমস্যা।
১. অসুস্থতা: কিছু সময় অসুস্থতা, উদাসীন অবস্থা, পরিসরে পরিবর্তন ইত্যাদি কারণে জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়া বিকাশ পায়।
২. ঔষধ: কিছু ঔষধ, যেমন অ্যান্টিবায়োটিক, ইউরিনারি ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৩. হাইজিন প্রতিক্রিয়া: কিছু উচ্চ জাতের হাইজিন বা উচ্চ টেনশনের ব্যক্তিদের জন্য ইউরিন প্রস্তুতি কঠিন হতে পারে, যা ইনফেকশনের জন্য জ্বালাপোড়া উৎপন্ন করতে পারে।
৪. ক্যাথেটার ব্যবহার: কথেটার প্রয়োজনে বা এর সময়ে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে এবং জ্বালাপোড়া উৎপন্ন করতে পারে।
৫. সাধারণ জ্বার বা অসুস্থতা: জ্বালাপোড়া হওয়া প্রয়োজনীয় হলে অনেকেই ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে।
৬. সামান্য ইনফেকশন: যদি ইউরিনারি ইনফেকশন সামান্য হয় এবং সাধারণ চিকিৎসা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তবে ঘরোয়া পদ্ধতি প্রয়োজনীয় হতে পারে।
৭. ক্যাথেটার সমস্যা: যদি কথেটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং সমস্যা হয়, তবে ঘরোয়া পদ্ধতি চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা:
১. প্রথমে এক নম্বরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে মূত্রনালীতে যে ব্যাকটেরিয়া থাকে এ ব্যাকটেরিয়া প্রস্তাবের মাধ্যমে দেহের বাহিরে বের হয়ে আসে।
২. দুই নম্বরে প্রস্রাব আটকে রাখা যাবে না প্রস্রাব দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখলে মূত্র থলিতে প্রতি ২০ মিনিটে ব্যাকটেরিয়া দ্বিগুণ হয়ে যায়। এই ব্যাকটেরিয়া দ্বিগুণ হলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এমনকি প্রস্রাবের ব্যথা হতে পারে। প্রস্রাবে ইনফেকশন এই ইনফেকশন অনেক সময় কিডনিতে গিয়ে পৌঁছায়।
৩. প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা তিন নম্বরে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে হবে অর্থাৎ এসিডিক এসিডযুক্ত খাবার খেতে হবে এই এসিড যুক্ত খাবার খেলে মূত্রথলিতে যে ব্যাকটেরিয়া থাকে এ ব্যাকটেরিয়াকে ডিসট্রয় করে দিবে ধ্বংস করে দিবে যেমন লেবু কমলা লেবু আপেল পেঁয়ারা এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এসিডিক এসিড থাকে এই এসিডিক এসিড মূত্রথলিতে যে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থাকে এ ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলবে বা ধ্বংস করে দিবে।
৪. চার নম্বরে প্রোবায়োটিক খাবার খেতে হবে প্রোবায়োটিক হচ্ছে এক ধরনের উপকারী ব্যাকটেরিয়া আমাদের দেহের ভিতরে যেমন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া রয়েছে তার বিপরীতে অনেকগুলো উপকারী ব্যাকটেরিয়ার রয়েছে। এ উপকারি ব্যাকটেরিয়া আমরা প্রোবায়োটিক অর্থাৎ প্রোবায়োটিক খাবারের মাধ্যমে পেতে পারি যেমন দই চিসমাটার এবং ইয়োগা এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকে নিয়মিত খেলে প্রস্রাবের ইনফেকশন প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
৫. পাঁচ নম্বরে চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে চিনিযুক্ত খাবার অ্যালকোহল ধূমপান এগুলো পরিহার করতে হবে এগুলো খেলে প্রস্রাবের ইনফেকশন আরো বেড়ে যায়।
৬. সাত নম্বরে উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে রাখতে হবে উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসের জন্য অনেক সময় ইউরেনারি ট্যাক্ট ইনফেকশন হয়ে থাকে।
দৈনন্দিন জীবনের খুব কমন একটা সমস্যা নিয়ে আজকে কথা বলতে যাচ্ছি প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা সেটা হচ্ছে পেশাবের জ্বালাপোড়া। পেশাবের জ্বালাপোড়া কির্কির, শির শির, বির বির প্রসাব করতে গেলে আমার শিরশির করে বিড়বিড় করে জলে এইটা ফেস করে নাই এমন কোন মানুষ নাই মনে হয়। মধ্যবয়স্ক থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক থেকে শুরু করে উঠতি তরুণ তরুণী সবাই।
প্রসাবের প্রস্রাবের ইনফেকশনের কারণ ও প্রতিকার:
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা প্রায় আমরা ফেস করে থাকি যে প্রসাব করতে গেলেই জ্বলে জ্বালাপোড়া করে খুব কমন টামস এইটা এবং এটাকে আমরা অনায়াসে বলে থাকি এবং এটা সবাই জানে যে ইউটিআই বা ইউনারি ট্র্যাক ইনফেকশন।
কেউ কেউ আবার সুন্দর করে এসে বলে যে স্যার আমার তো রি কারেন্ট ইউটিআই হয় ইউটিআই হয়েছে ওষুধ খেয়েছি তিন চার দিন আবার ভালো হয়ে গেছে আবার হচ্ছে এই সমস্যাটা আমরা খুব বেশি পাই। মেয়েদের ক্ষেত্রে তরুণ তরুণী মধ্যবয়স্ক মহিলারা এবং বয়স্ক মহিলারা মহিলাদের ক্ষেত্রে এই ইউটিআই টা অনেক বেশি কমন। কেন কমন কারণ হচ্ছে আমাদের দেশের টয়লেট ব্যবস্থা। প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা আমাদের ছেলেদের যেটা দেখা যায় যে প্রস্রাব ধরল রাস্তায় চলছি এই কন্টাকটার সাহেব বাসটা থামাও তো নেমেই সুন্দর করে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে গেলাম বা অফিসের প্রস্তাব ধরল চলে গেলাম বাথরুমে। বাথরুম ভালো থাকলো কি থাকলো না এটা কোনো ব্যাপার নয় সুন্দর করে প্রসাব করে দিয়ে চলে আসলাম।
মহিলাদের ক্ষেত্রে যেটা প্রবলেম টা দেখা যায় প্রবলেমটা হলো যে অফিস বা ওয়ার্কিং প্লেসে বাথরুম এতটা পরিষ্কার থাকে না। পাবলিক টয়লেট গুলোর অবস্থাও খুব সুন্দর যে হাইজেন মেন্টেন হয় না। যার কারণে উনারা যেটা ব্যবহার করতে পারবেন তা নয়। তবে কিছু কিছু জায়গায় সিটি কর্পোরেশন খুব আধুনিক মানসম্মত পাবলিক টয়লেট তৈরি করেছে দেখা যাক কতটা হেল্প হয়।
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা লম্বা সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখার দরুন মেয়েদের এই প্রস্রাবের ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনাটা অনেকটা বেড়ে যায়। প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া করলেই কিরটির শিরশির বিরবির কমন ট্রামস আমাদের কাছে রোগীরা নিয়ে আসে। আমরা যেন ইচ্ছেমতো এন্টিবায়োটিক টা না খাই এই দোকানে গেলাম যাওয়ার সাথে সাথে এন্টিবায়োটিক দিয়ে দেয় অ্যান্টিবায়োটিক ১-২ দিন খেলে খুব ভালো লাগে ভালো লাগার সাথে সাথে ঔষধ খাওয়াটা বন্ধ করে দেই পরবর্তীতে যখন আমাদের কাছে আসে তখন আমরা খুব বিপদে পড়ে যাই।
প্রস্রাব তন্ত্রের ইনফেকশনের চিকিৎসা কিভাবে করবেন:
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা খুবই সহজ তা হল আপনার চিকিৎসা আপনি নিজে না করে দায়িত্বটা দিয়ে দেন আপনার ডাক্তারের ঘাড়ে দেখবেন আপনি দ্রুত আরোগ্য লাভ করছেন। তাহলে কার কাছে যাবেন। হ্যাঁ আমিতো ইউরোলজিস্ট হিসেবে বলব যে একজন ইউরোলজিস্ট এর কাছেই যাবে না আপনি কারণ ইউরোলজিস্টাই এই সাবজেক্ট এই বিষয়টা নিয়ে কাজ করে। তবে আপনার কাছে যদি ইউরোলজিস্ট না থাকে আপনি গাইনোকোলজিস্ট এর কাছে যেতে পারেন। প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা যদি মহিলার রোগী হন আপনি মেডিসিনের ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন।
অথবা সার্জারি ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন। যে কোন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকই আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবে। প্রস্রাব তন্ত্রের ইনফেকশন হলে বুঝবেন কিভাবে। কতগুলো সিমটম যে ঘন ঘন প্রস্রাব হয় প্রস্রাব হওয়ার সময় জালাযন্ত্রনা করা বা জ্বালাপোড়া করা কখনো কখনো কখনো কখনো প্রস্রাব দিয়ে রক্ত ঝরে যাওয়া আবার তলপেটে প্রচন্ড যন্ত্রণা হয় মানে বারবার প্রস্রাব করতে যাচ্ছেনা তলপেটে চাপ চাপ ব্যাথা করছে প্রস্রাব তন্ত্রের মধ্যে ভার হয়ে থাকা মূত্রনালীর মধ্যে মানে পুরুষাঙ্গের মধ্যে ভার ভার হয়ে থাকা।
অনেকেই অন্ডকোষে ফুলে যেতে পারে, অন্ডকোষ ফুলে উঠানো ব্যাথা হতে পারে এই সবগুলি সিমটম আর সেই সাথে সাথে গায়ে জ্বর আসতে পারে এবং প্রস্রাব রাস্তা দিয়ে রক্ত ঝরে যেতে পারে এই সবগুলি হলে আপনি নিজেই ধরেন যে আপনার কাছাকাছি কোন ডাক্তার নেই তাহলে কি করবেন , প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা আপনি প্রস্রাবটি একটি অত্যন্ত সাধারণ পরীক্ষা যেটা আমাদের উপজেলা পর্যায়ে করা সম্ভব সেখানে আপনি গিয়ে প্রস্রাবের সাধারণ পরীক্ষা যেটাকে ডাক্তারি ভাষায় বলে ইউরিন আর অব্লিকই কমা সি আব্লিকেশ মানে কালচার এবং সেনসিটিভিটি পরীক্ষা।
সম্ভবত উপজেলা পর্যায়ে কালচার এবং সেঞ্চুরিভিটি পরীক্ষা টা হবে না আমাদের দেশে কাজে জেলা সদরে অথবা বিভাগীয় পর্যায়ে হবে কিন্তু আপনাকে বলে রাখি কালচার না করে কখনো কোন এন্টিবায়োটিক খাবেন না এই ব্যাপারটা আবারও আমরা বলছি ডাক্তারদের জন্য। ডাক্তাররা ভাবেন হয়তো ভেবে ফেলেছেন যে আপনি আজকের মত এই ওষুধটা অ্যান্টিবায়োটিক দেখান দেখবেন ইনশাল্লাহ ভালো হয়ে যাচ্ছে কিন্তু আসলে তা ভালো হবে না কারণ আপনি জানেনই না কোন জীবাণু দিয়ে আপনার প্রস্রাব তন্ত্রের ইনফেকশন হয়েছে না জেনে শুনে আপনি দুই তিনটা এন্টিবায়োটিক দিয়ে দিলেন তাতে তো কাজ হবে না।
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা আপনি প্রথমে শত্রুকে চিহ্নিত করবেন শত্রুকে দেখবেন তারপরে গুলি করবেন তাহলে একটি গুলিতেই আপনার শত্রু খতম হয়ে যাবে কিন্তু আপনি যদি না দেখতে পান অন্ধকারের মধ্যে যদি আপনার শত্রু থাকে গাছের আড়ালে আপনি অসংখ্য ব্রাশফায়ার করছেন এলোপাতাড়ি গুলি করছেন শত্রু কিন্তু গোপনে গোপনে দাঁত বের করে হাসছে।
এক্সাক্টলি সো একই রকম ভাবে আপনার দেহের মধ্যে যে রোগটি বানানো আছে তারা হয়তো আপনার প্রচলিত এন্টিবায়োটিকে রোগ প্রতিরোধে শক্তি অর্জন করে ফেলেছে। এখন সেই ওষুধই যদি আপনি মানে সাত দিন দশ দিন এরকম খেতে থাকেন তাহলে কখনোই ইনফেকশন যাবে না কাজে প্রথম শর্তই হচ্ছে আপনাকে প্রস্রাবের আর অ্যাপ্লিকেশ অর্থাৎ কালচার এবং সেনসিটিভিটি এই পরীক্ষাটা করে নিয়ে তারপরে যে অ্যান্টিবায়োটিকের নামটা আসবে পরীক্ষায় সেই অ্যান্টিবায়োটিক নির্দিষ্ট লো যে পর্যাপ্ত ডোজের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খেয়ে ফেলতে হবে।
তাহলে আপনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবেন পেতে গেলে এন্টিবায়োটিক এর কথা সেই সাথে সাথে যদি খুব বেশি ব্যথা থাকে তাহলে ব্যথার একটা ওষুধ খেতে পারেন এরপরে ডাক্তার সাহেব আপনাকে বলে দেবে যে প্রচুর পানি খাবেন এই প্রচুর শব্দ টা একটু ভিত্তিহীন মানে অনেক পানি খাবেন একটু ভিত্তিহীন তাই না আপনি কতখানি খেলে আপনার জন্য প্রচুর হবে। প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা আমরা বলি কমপক্ষে প্রতিদিন দুই লিটার প্রস্রাব হয় এই পরিমাণ পানি আপনি খাবেন কারণ যিনি রৌদ্রে কাজ করছেন তিনি তিন লিটার খেলে বা ৪ লিটার খেলে দুই লিটার প্রস্রাব হবে যারা আমার মতন সারাদিন এসি ঘরের মধ্যে থাকেন তারা দুই লিটার আড়াই লিটার খেলেই দুই লিটার প্রস্রাব হবে।
তাহলে বোঝা গেল যে পানির পরিমাণ প্রচুর যদি খান আপনার অদরকারে খান আপনাকে বারবার বাথরুমে যেতে হবে এবং সেটাই হবে আপনার জন্য চরম বিলম্ব না। কাজকাম বন্ধ হয়ে যাবে এবং বারবার বাথরুমে যেতে থাকতে হবে আর একটা কথা আপনাকে মনে রাখতে হবে যে প্রস্রাবে ইনফেকশন বা প্রস্তাব তন্ত্রের যেকোনো রকমের হাইপার অ্যাক্টিভিটি বা চঞ্চলতা বা ওভার একটিভিটি যদি হয়।
তাহলেই আপনার যে কাজটি করতে হবে সেটা হল চা কফি করলে এই তিনটি খাবার আপনাকে অবশ্যই পরিহার করতে হবে বা বাদ দিতে হবে।
সুতরাং যারা ঘন ঘন প্রস্রাব রোগে ভুগছেন অথবা বাথরুমে যেতে গিয়েই কাপড় নষ্ট হচ্ছে অথবা প্রস্রাবের জ্বালা যন্ত্রণা করছে অথবা প্রস্রাব দিয়ে রক্ত যাচ্ছে তারা চা, কফি, কোলড্রিংক্স খাবেন না।
আরো জানুন প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা:
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা হল সাধারণ ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রসাবের জ্বালাপোড়া সমস্যার জন্য প্রয়োজনীয় প্রাথমিক চিকিৎসা। এটি আপনার প্রসাবের সাথে জ্বালাপোড়ার জন্য প্রক্রিয়াগুলি সহায়ক হতে পারে।
প্রসাবে জ্বালাপোড়া এসব প্রকার সমস্যাগুলির কারণে ঘটে – যেমন: ইনফেকশন, অসুস্থতা, ঔষধ প্রভাব, ইউরিন ইনফেকশন ইত্যাদি।
কিছু সাধারণ ঘরোয়া পদ্ধতি হল:
১. পানি পান: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে যাতে ইউরিন প্রস্তুতি হতে পারে এবং জ্বালাপোড়া হতে পারে।
২. টালিনোল (প্যারাসেটামল): অস্বস্তি ও জ্বালাপোড়া কমাতে এটি প্রয়োজনীয় হতে পারে। কিন্তু ঔষধ নিতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।
৩. শার্ট ও সহায়ক পদ্ধতি: প্রসাব করার সময় প্রাথমিক সাফল্য পেতে একটি শার্ট বা একটি পানি দিয়ে ভরা প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. পরিস্কার করা: স্থানীয়ভাবে সাবান ও পানি দিয়ে পরিস্কার করা হতে পারে।
সতর্কতা:
যদি জ্বালাপোড়া বা অসুস্থতা থাকে, তবে আপনাকে নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং সকল প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।
পোস্ট ট্যাগ:
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া চিকিৎসা
মহিলাদের প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া
পুরুষের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হলে করণীয়
প্রসাবে জ্বালাপোড়া দূর করার উপায়
প্রসাবে জ্বালাপোড়া ঘরোয়া উপায়
প্রস্রাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া হলে করণীয়
পুরুষের প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে করণীয়